বিদেশে কর্মরত মানুষের জীবন মন যেন অনুভূতির পথে সংগ্রামের এক আত্মবিশ্বাস কর্ম চাপে লুকানো ও অন্তরের দহন প্রতিদিনের সহচর। প্রবাসীর স্মৃতি বিশ্বে এই কঠোর বাস্তবতা শুধু পরিশ্রমের গল্প নয়; এটি কর্ম তলের ক্রিয়া কাজের এক গভীর কবিতা, যেখানে মানুষে নিজের বিশ্বাস আর শ্রমকে নিয়ে খুঁজে পায় আত্মজ্ঞান। “প্রবাসবাসী আমি কর্মেই” বাংলা কবিতাটি বিদেশের কষ্টের জীবন ভরা আত্মসংগ্রামের প্রতিচ্ছবি, যেখানে কঠোরতা কর্মের তলে তলে জীবনের চলন এবং কর্ম করতে বিদেশেতে হায়রে প্রবাস জীবন মিলেমিশে একাকার
প্রবাসবাসীদের দুঃসময় কবিতার মূলভাব আমাদের শেখায় মানুষ কেবল কাজের যন্ত্র নয়—সে এক অনুভবী প্রাণ, মনে প্রাণে বাঁচে এবং স্মৃতিতে ফিরে ফিরে যায়। বিদেশে কঠিন জীবনযাপন মানেই কর্ম গভীরতার অন্তহীন জ্বালা, স্মৃতি-বিশ্বে কাজের কঠোরতা, মানুষে মানুষে বিশ্বাস করব বলে নতুন প্রতিজ্ঞার প্রুতিশ্রুতি— ঐতিহ্যের এক দীর্ঘ প্রতিধ্বনি। এই আত্মজ্ঞান বাংলা কবিতায় ফুটে ওঠে সেই মানবিক বোধ, যার মাঝে বিদেশে কর্মরত মানুষের অনুভূতি নিয়ে বীণের সুতায় বাঁধন তৈরি হয়। এটা একটি দহন কবিতা যেন প্রতিটি শব্দ আত্মার খোরাক—যা ভাবতে বাধ্য করে যে—বিধাতারে দোষ দিও না কর্ম তোমার ভালো না।
এখানে বলতে চাচ্ছে ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তা করো না, আপন পুনর্জন্মের শক্তি ধরে ব্যথার মন ভর করিও না। নিজের অস্তিত্ব চিনে নেওয়ার এক নিঃশব্দ আলোকযাত্রা হচ্ছে —বিধাতারে দোষ দিও না তোমার কর্ম দোষে। ভালো থাকবে যা আছে তাই নিয়ে। ধ্যান মগ্নতার অভ্যাসেই আমাদের সবার বসবাস।
এ নহে সমাপ্ত ভেবে মগ্নতার তলে প্রাণে বাজাও: “ওরে দেহ, মানুষ হবে কবে!” বাজান সুরে হঠাৎ একদিন আসবে আত্মসম্মান ছবি। দেখবে তোমার পায়ের দোলায় সম্মানেরই বাজী। দুঃসময় এর ঘণ্টা চিরকাল বাজে না তাই কাটে তোমার ভালো দিন বয়ে।
প্রবাসীর স্মৃতি-বিশ্বে কাজের কঠোরতা ও বাংলা কবিতার আত্মজ্ঞান
“প্রবাসবাসী আমি কর্মেই” এবং “তালে তলের মিলানো আমি”—কবিতার পাতায় এই সূচনা লগ্নে, আমি নিজেকে এক অনন্ত শ্রমের পরিচয়ে সংজ্ঞায়িত করেছি। প্রতিদিনের কাজ আমার কাছে শুধু কাজ নয়—এ যেন অন্তর্জাগতিক অভ্যাসে পরিণত এক নিত্যসাধনা। কর্মকে বেছে নেই অভ্যাসের তলে যা মুক্ত রূপে উপযুক্ত তার গঠন গড়ি। আমিই সেই তালে তলের মিলানো, ভেসে চলা প্রাণ, নির্দিষ্ট কার্যস্থান বজায় রাখি। শ্রমের ছন্দে ক্রিয়াকৃতি কেবল রুজির পথ নয় বরং জীবনের রচনাতাল। মানবিক আত্মসচেতনতার জাগরণই রূপ নেয় আত্মজিজ্ঞাসার মন্ত্র।
“দেখেছি তাল, কাজ, জীবিকা তলে যাপন করি”—লাইনটি বেশ নিরবতার অভিজ্ঞতার দলিল। বিদেশে কর্মরত মানুষ জানে, বিদেশ জীবন বড় কষ্টের, প্রতিদিন নতুন পরীক্ষা দিয়ে দায়িত্ব পালন করে। কঠোর একনিষ্ঠতার মাঝে তালে তাল মিলিয়ে যে কাজ করতে পারে, আরও স্থিতিশীল জীবনকাল যাপন করে।
“কাজে কাজ যাপনের তলী জীবী” বলে স্বীকার করেন—প্রাণের অস্তিত্বে কর্মই কেন্দ্রবিন্দু। এখানেই নিহিত মানসিক জাগরণ, সংযম, আর আত্মনিবেদনের এক নীরব সাধনা। বাংলা কবিতায় প্রবাস জীবন নিয়ে কিছু কথার অনুভব নতুন বাস্তবতার দিগন্ত উন্মোচন করেছে।
“আমি তো চিনে গেছি ভোগে ভোগে কর্ম লয়ের মনুষ্য বিশ্বাসী।” —ভাবনাটি দার্শনিক উপলব্ধির স্বীকারোক্তি, যাহা ভোগ কার্য লয়ের নিঃসঙ্গতা-কে পাশ কাটিয়ে, শিখিয়েছে অনুশীলনেই মানুষের আত্মা জাগে। কষ্টসাধনে নিহিত আমরণ মানবতার দীপ্তি। চিরন্তন বন্ধনে মানুষে মানুষে পরিশ্রমের প্রতীক হয়।
“সাধে কালো ভাতে সাদা মাড়—চিনেছি তো দহন বাসের জ্বালা”—এই পংক্তিতে বিশ্বাস করব প্রবাস জীবনের দহন ও আত্মজ্ঞান। কর্ম করতে বিদেশেতে বড় কষ্টের সম্মানের এক মিশ্র অনুভব ফুটে উঠেছে। সাদা ভাতও সাধে কালো হতে পারে কর্মদোষে, চিনতে যদি না ভুল করো দহন বাসের জালে পরে, অভিজ্ঞতার আগুনে গঠিত সত্য।
শেষের পংক্তি—“জানিই তো মানুষে মানুষে বাস করে কার্য বাসার ভোজন ঘরণী”—দেখায়, মানুষের ভেতরের প্রবাস কেবল ভৌগোলিক দূরত্ব নয়, বন্ধুত্ব বাসার বন্ধনও বটে। আমরা নিজের ভিতরেই কার্যকলাপের ঘর তৈরি করি, যেখানে প্রতিটি চেষ্টা, প্রতিটি শ্বাসই এক নীরব যাত্রা। কখনো একে অপরকে আঘাত না করে মিলনের আত্মবিশ্বাস জমে উঠে স্মৃতির বাস ভোজন ঘরণীতে। বাংলা কবিতার আত্মজ্ঞান সীমার্ধীন—নিজেদের মধ্যেই আচরণ ক্রিয়াকলাপের সত্য খুঁজে পায়।
কর্ম তল‐জীবন প্রবাসে—আমি প্রবাসী মানুষে বিশ্বাসের কবিতা
বিদেশে কর্মরত মানুষের অনুভূতি নিয়ে কবিতা যেন প্রতিদিনের অদৃশ্য তালতলে যাপন। ছায়াবিহীন কর্ম তল‐জীবন দাঁড়ায় চমৎকার স্বীকারোক্তি কবিতাতে। যে কেউ কাজ, সময়, ও নিঃসঙ্গতার মাঝেও খুঁজে পায় বিশ্বাসের এক নীরব শ্বাস। সম্পর্ক শুধু দৈহিক নয় এটা মানসিক আশ্রয়ের নামে—বিধাতারে দোষ দিওনা কর্ম তোমার ভালো না। দহন এবং আত্মবিশ্বাসে পরিণত হয়ে প্রতিদিনের যন্ত্রণাকে রূপ দিয়েছে প্রার্থনার মতো প্রশান্ত এক অভ্যাসে।
অনেকে মনে করেন বিদেশ মানেই তো আনন্দ ভরা, কিন্তু জীবন বড় কষ্টের ভোগে অতুল পাহাড়ে হাতছানি। প্রবাসীদের কষ্টের গল্পতে লুকিয়ে আছে নিঃশব্দ মানবিকতার তলদেশ। “তালে তলের মিলানো আমি”—পঙ্ক্তির ভিতরে কাজের গভীর ছন্দে মিশে থাকে আত্মার আর্তি। জীবিকার ঢলে নিত্য দিনের কঠোর নিয়ম পালন নয় বরং ভালো-উপলব্ধির চর্চা মাঠ।
মানুষ নিয়ে কবিতা শেখায়—দহনেও দীপ্তি থাকে, কষ্টেও জেগে ওঠে আস্থা আর শ্রম মানে আর্তি নয়, তারচেয়ে অধিকতর অস্তিত্বের সাধন। চিরতরে চিরাভ্যস্ত কর্মদেশে চির রীতি প্রথা হয়ে দাঁড়ায়।
পরিশেষে চিরন্তন উপলব্ধিতে ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তা না করে—“জানিই তো মানুষে মানুষে বাস করে কার্য বাসার ভোজন ঘরণী।” অনেক কাজ-কর্ম ও করণীয় নিশ্চয়তায় আমরা শিখতে পারি একে অপরের সঙ্গে মিলে কঠোর কাজ সম্পূর্ণ করতে, এবং সবার মাঝে সম্পর্ক বজায় রাখতে।
চিরস্তরের সম্পর্ককে আমরা গড়বো বাসার ভোজন-ঘরণী রূপে—একতার ভালো লাগার কাজের ছন্দে। আজ এই চির মর্মে তোমার, আমার, সবার বসবাস ঘিরে রয়েছে সেই ঘরণী ভোজন।
নহে সমাপ্ত বাঁধন—গড়া ঘরণী মনে প্রাণে জানিই তো।
কখনো কাছের মানুষের বদনাম না করে বেশি, যার যার কাজের উপযোগী পরিবেশ বানিয়ে বদনামের তলে দোষ দিবে না। মানুষ হিসাবে তোমার আমার দোষ থাকবেই, তবে ধৈর্যের আসনে বসে কর্তব্য পরায়ন মন নিয়ে শেষ বাজিতেও অবিচল থাকা—এই শিক্ষাই দেয়—হায়রে প্রবাস জীবন কবিতা।
বিদেশে কর্মরত মানুষের অনুভূতির কষ্ট গল্পে বাংলা ক্রিয়া কবিতা
বিদেশে কর্মরত মানুষের অনুভূতির কষ্ট গল্পে জীবনের প্রতিচ্ছবি ফুটে ওঠেছে বাংলা ক্রিয়া কবিতার মাধ্যমে। কষ্ট গল্পে,পরিশ্রমের সফল প্রকাশ পাবে আজকের। নেই কোনো দেশীয় পরিচিত মুখ, নেই সময়ের কোমলতা—তবুও পেট ভোগে কর্ম দশায় দিন কাটে। কবিতার মূল উদ্দেশ্য হলো খেটে খাওয়া মনুষ্য কে আত্মার খোরাক দান। দিন শেষে রাত্রের পরে সকাল ভরে নতুন লড়াই আবার সন্ধ্যার নিঃসঙ্গতার দীর্ঘশ্বাসে নতুন সকাল ভাবনা।
মানুষ কবিতা লিরিক্স “কাজে কাজ যাপনের তলী জীবী আজি এই,”—ক্রিয়াকলাপের নীরব অভ্যস্ততায় শিখে নেয় বেঁচে থাকার ভাষা, ভেসে বেড়ায় জীবন্ত মানুষ্য লিরিক্স। দুঃখ কে জয় করে দিন শেষের ক্রিয়া উপস্থিতি আর কেটে যায় দিন দিনের হাসি মুখ।
আত্মার অনুশীলনে প্রবাসীর স্মৃতি বিশ্বে, বাংলা কবিতায় প্রতিটি দিন চোখ বুজে ঘুম আসে। মিশে যায় স্মৃতি পাতার বিশ্বে, যা অতি আনন্দ সয়ে সামনের চিন্তা ভাবনাকে পারি জমায়। আত্মজ্ঞান মুখে মুখরিত আবার পথের লিরিক্স।
সবাই চিন্তা করে, বিদেশ মানেই তো আনন্দ ভরা, কিন্তু দেহে কষ্টে মানসিক ভারে জমে থাকে নিঃশব্দতার অন্তি। সময়ের অচল রুটিনেই তৈরি হয় সম্ভাব্য আস্থা। দহন দেখার নিঃশ্বাসের ধীরে ধীরে রূপ নেয় আত্মবিশ্বাস, তাই বিশ্বাস বিষে ভরা ছিল তোমার আত্মজীবনে।
কর্মই যেখানে প্রার্থনা, পরিশ্রমই সেখানে প্রণাম অভিজ্ঞতা শিখিয়ে দেয়। দহন জ্বালায় শেষ না হয়েও জাগরণী চিন্তে অভ্যন্তরীণ পথ খুজে পায়। এমনিই ব্যথার নাশ অমানুষ জীবনের জলছবি, ছবির স্মৃতিতে মানুষ তরে।
“প্রাণনাশের চেনা মুখে চেনা ভার, অচিন্ত্য পূর্ব-স্মৃতিকর্মী।” লাইনে ভাবের মজ্জা টা এমনিতেই স্মৃতি প্রেমে স্মৃতিকর্মী, আর চেনা মুখ তো প্রাণনাশের ভাবনী। হঠাৎ একদিন আসবে নিমজ্জিত ঘামে ভেজা চেহারার ক্লান্তিকর মুছনী। কষ্ট টা আর রবে না চিরস্থায়ী।
অতুলনীয় মিলনরেখায় “ক্রিয়া কবিতা”প্রতিদিনের ক্লান্তি, কষ্ট ও আশা মিলিয়ে লিখনী। সার্বজনীন প্রতিচ্ছবি তে বিদেশে কর্মরত মানুষের অনুভূতি বাংলা ক্রিয়া কবিতা।
ক্রিয়া কবিতায় আত্মসম্মানের ছবি—মানুষ হবে কবে
আমার এই “মানুষে মানুষে প্রবাস” কবিতায় নিঃশব্দ তার ভেতরে কর্মজীবনের চলার মাঠে মানুষ থেমে যায় নিজের মুখোমুখি হতে। কষ্ট যতই হোক এ নহে সমাপ্ত, তোমার বিচার করিবে সেই বিধাতার বলে কতগুলো সম্পর্কহীন নীরবতা, আর অচেনা ব্যস্ততার মাঝেই অভ্যন্তরীন প্রশ্ন জন্ম নেয়—আমি কেমন মানুষ? এই প্রশ্নটা নিজেকে করতে পারাই আত্মসম্মানের শুরু এবং আত্মজ্ঞান পরীলব্ধ। অবশেষে ফেলে আসা ছবিটা জোগায় আত্মসম্মানের কর্ম নীতি।
কবিতার ক্রিয়াধর্মী ছন্দে রক্তাক্ত বাস্তবতায় হয় তো আমার বিশেষ কষ্ট হয়, বরং তারচেয়ে কাজের ভেতর নিজের সত্তাকে খুঁজে পাই,এবং প্রার্থনার এক নীরব অনুশীলন ধ্যানে মনে প্রাণে ভোজন করি। আত্মাকে ভাগ করে মানুষ মানুষ কে নিজেদের মর্যাদা চিনে নেই।
এ এক চরম শিখায়ে উপনীত হই সব হারানোর ভয় গ্রাস যখন জমা বাঁধে তখন আত্মসম্মান শেখায় আর কিছু দেব না।
“মানুষ হবে কবে” প্রশ্নটি কোনো কারণ ব্যাখা দশায় না যা অপরদিকে দিকে আত্মবোধের ডাক শোনায়। শুভবোধ, নৈতিকতা, ও পরিশ্রমের প্রতি দায়বদ্ধতা ফিরিয়ে আনাই এমন ছন্দের মূল পথচিহ্ন। আলোকচিত্র তার প্রতিফলনে অনেক কিছু শেখার ইচ্ছা জাগায়।
শেষে রয়ে যায় এক অনন্ত আত্মসম্মান ছবি—
“অন্ত্যমরণ ক্ষয়ে প্রাণ, রক্তে শ্বাস নিঃশ্বাসের উদ্যোমী—
শ্বাস বিশ্বাসের নিশে।
আমি তো সেই অচিন জানের জননী বিশ্বাসের নিশী,
আমি তো চিনে গেছি ভোগে ভোগে কর্ম লয়ের মনুষ্য বিশ্বাসী।”
(এই ক্রিয়া কবিতা উদ্ধৃত অংশ: “মানুষে মানুষে প্রবাস”— রচনা: মোঃ মিজানুর রহমান খান,৭মাইল)

SWF & Software expert__Banking swift code Specialist__Mobile Tech Enthusiast
With years of experience, I am a seasoned article writer. I possess a deep understanding of Small Web Format (SWF), mobile software development, and general software, which enables me to articulate every piece of content effectively. I created an insightful article about financial messaging systems for banking transactions (like SWIFT code).










