পরিশ্রম করতে হবে সৌভাগ্যের প্রস্তুতিতে—কাজের টানে কাব্যচিত্র

কঠিন পরিশ্রম ছাড়া যেমন সাফল্য লাভ করা যায় না, তেমনি পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রস্তুতিতে আজকের “প্রবাসের ছায়াতরী” কবিতায় মিশে যায়—প্রচুর পরিশ্রম করতে হবে। কাজের টানে হারিয়ে যাওয়া সম্পর্কের ছিন্ন ছিন্ন মনের ভাবের কাব্যচিত্র ধরা দেয় ভালোবাসার গল্পে। দূরত্বের ভাষায়…এক কাজের তাড়নায় গড়া হারিয়ে যাওয়া তুমি। কার কাছে যাবো ভেবে না পেয়ে, গড়ি অনেক পরিশ্রমী সাফল্যের চাবিকাঠি। যাবে—তুমি সফলতার সময়ের স্রোতে, যেতে চাই—হারিয়েছি, সৌভাগ্যের প্রসূতি গল্প। ছায়াতরী টেকে না রে গরিবের…

গরিব দূরত্বের ভাষার কথায়…
“অন্তহীনের ছায়া সুখ ভর দুক্ষ বাটের কষ্ট বয়,
কষ্টের শোকর ভরা দিনের সুখ ছাওনির তরণ বায়।”

অন্তহীন দুক্ষ ভরে গরিবদের অন্তিম ভালোবাসায়। দৃষ্টি দেখে শোকর করার নিজের, টালি মাটির সুখ ছাওনির ঘর বুনে যায়। লাইন—দুটি ভাঁজে, ভাঁজের উপরের কথায় খুঁজে নিতে পারি আমরা মাটির গন্ধ, ঘরের টান, আর অগণিত অভাব-অভিযোগের ছায়া, যেখানে বয়ে নিয়ে চলে বুকের ভেতরকর। পাখি ডানা মেলে ধরে সব দুঃখের ছাউনিতে।
“ভেতরকর” শব্দের মানে দাঁড়ায়:—বুকের গভীরে থাকা সেই নীরব স্থান, যার দুঃখ, প্রেম, এবং অভিমান একসাথে বয়ে নেওয়ার মাঝে চলন।

কাজের টানে হারিয়ে যাওয়া সম্পর্কের কাব্যচিত্র,
হতে পারে না সামান্য ছায়া, এ গুলো থেকে জন্ম নেয় পরদেশে…বিশাল থেকে যাওয়া কথার গাঁথুনি।
কথা—এমনি তার বাস ধরা দেয় সৌভাগ্যের প্রস্তুতি তে। বেঁচে থাকোনির পথ ভিক্ষে গরিবরা দিনের আলোর নিচে শ্রমের গান গায়।

পরিশ্রম করতে হবে:—একটি কাজের শক্তিকে;
তাড়নায় গড়া দূরত্বের ভাষায় ভালোবাসার গল্প। গল্পে ক্লান্তির শব্দই সবচেয়ে স্পষ্ট-টা হচ্ছে পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি।
প্রতিদিনের আশ্বাস ভাঙ্গে না কোনো ঘরের শুকনো রুটি ভাগ করার মমতায়।

অনেক সৌভাগ্যের প্রস্তুতি অন্তরাল বিলাপে কেউ শোনে না, শুধু মাটিই বোঝে। মিলে মিশে অদৃশ্য ইতিহাসে পায়ের ছাপে ঘামের ভিজনী খুঁজে পায় মাটির গন্ধ।
আজ প্রসূতি সৌভাগ্যে পরিশ্রম সাফল্যের ইংরেজি কি জানতে বড়ই ইচ্ছে হয়।

প্রতিদিনের অল্প অল্প ঘামে ভেঁজে ওঠে প্রুতিশ্রতির থলে। অনুভব আসে শব্দের আগে নিজের ঘর বুনে নিতে। শিখী দাঁড়িয়ে থাকা খুঁটির দারিদ্রতা।

হারিয়ে যাওয়া সম্পর্কের তাড়নায়:—দূরত্বের ভালোবাসার ভাষায়

দীর্ঘ ছায়াময় ঢেকে যাওয়া সম্পর্কের অদৃশ্য দূরত্বের গলে যাওয়া ভালোবাসার ভাষায় হারিয়ে যাই, সম্পর্কের তাড়নায়। সম্পর্ক ঘূর্ণিপাক সময় না নিয়ে পরিসর তৈরি করে মনের। জায়গাকে তৈরি করে বেঁচে যাবার শানিত ভূমিকা।

পঙ্‌ক্তি সুরের খাছ বাসে “জীবন আমার প্রবাস দেখার ছত্র ছায়ার তরণী বায়,”

যেমন ছায়ারই নিঃশব্দতায় বয়ে চলা সময় মান, তেমন অর্থ উপার্জন দেশও নয় কেবলই মানসিক যাত্রা আসে মিশ্র বাতাসের দুঃখের, অতৃপ্ত আকাঙ্ক্ষা। খানিক তরে শান্তির আশায় ভালোবাসার দূরত্বের তাড়নায় ভিজে টুপ মন: পরিশ্রম করতে হবে।

—সফলতার চাবিকাঠি; সাফল্যের বাজিমাত। আর এই জন্যই:“ডাকি প্রভু তোমায় সব ছায়া দানের বলে,”

ডাকার, আহ্বানে দূর খাবি দেশে থেকেও নিজের ভিতরের মিলনকেই খোঁজেন। সবসময় প্রভুত্ব দিয়ে ছায়া দানের বল করি। আহ্বান আমার তরী ভিতরের মন খোঁজ। খুঁজি বেশ ভার সংলাপ শত রূপ ডাকার মাজে। (কথ্য ও ধ্বনিময়)

আশীর্বাদ করি আল্লাহর গান বাজে কানে—ডাকনেরই গুনে। কখনো বলি না… টেকেনারে গরিবের ভালোবাসা। সৃষ্টি কর্তা যা দিয়েছে তা দেখেই কাত-মার, তেমনিই চোখ পাখি টানে মোদের…

বসে সৌভাগ্যের প্রসূতি কাজের গল্প ভালোবাসার ভাষায়—“এদিক ওদিক যাই মিলনেই বুকের ভাষা ফোনের মিল,” অনেক এদিক ওদিক যাওয়া থেকে প্রাণ বুঝি কণ্ঠস্বর ফোন উত্তর দেখোন। যাহা ওপর প্রান্তেও দূরত্ব পেরিয়েও হৃদয়ের সেতু গড়ে দেয়।

সম্পর্ক হারায়নি, হারিয়ে যেতে চাই, কার কাছে যাবো,শুধু তার রূপ বদলেছে শব্দ মুখোমুখির স্থানে। কান্না নৈঃশব্দে হয়ে ওঠে আত্মসমর্পণের, আবার দৃঢ় আশাবাদেরও।

শেষের কবিতা অংশে—“কাজকে হাতে নেই নিষ্ঠার বসে
করি তড়িৎ কাজ আবার।“
প্রতিধ্বনির স্বীকারোক্তি যুদ্ধ তার মাঝে, শেষ অংশে ধরে রাখে একমাত্র কাজের রূপ মাধ্যমে। অভ্যাস হয়ে ওঠে দায়িত্বের বেঁচে থাকার বিশ্বাস।

একান্ত জিজ্ঞাসা করে—আমাদের মনে করিয়ে দেয়। দূর যতই হোক, হারিয়ে যাবে তুমি সময়ের স্রোতে তবে সম্পর্কের দূরত্বে ভালোবাসা হারায় না। খুঁজে যায় নতুন ভাষায় ফোনের ঘণ্টাধ্বনি, কাজের ঘাম, আর নিঃশব্দ প্রার্থনা। সব একত্র তা আছে বলে অসাধারণ অনিবার্য, মিশে হয়ে ওঠে কবিতা।

পরিশ্রম গড়া সৌভাগ্যের প্রস্তুতি করতে হবে: দূরত্বের গল্প টানে

আসুন সবাই পরিশ্রম গড়া সৌভাগ্যের প্রস্তুতি, করতে হবে বলে দূরত্বের গল্প টানে, এমন গল্প গড়ি। যার কাজের নেশায় অনন্ত সাধনা হতে হবে… কাজ পথে—কঠিন পরিশ্রম ছাড়া সাফল্য কখনো অর্জন করা যায় না।

গল্প বল, বলি—সৌভাগ্যের প্রসূতি জন্ম টানে। এ এক অন্য শ্রমজীবী অস্তিত্বের যাত্রী হিসাবে নিজেকে নিশানা মিটাই। নিত্যদিনের মাঠের সাবাস কর তালিতে, বেজে বাজাই নিত্য আশা।

অস্তিত্ব বুনি পংক্তির এই শুরুর সারির মিলে—”জীবন আমার প্রবাস দেখার ছত্র ছায়ার তরণী বায়” যেন প্রতিটি সারি তেই হারিয়ে যাওয়া তুমি দেখতে না পাওয়ার আঁখিতে জল বয়ে চলে। অস্তিত্ব বলে, যেতে হবে দূরত্ব দেশ মাখার টানে।

নীরব গল্প-তে গরিবের ভালোবাসার সাধনা তে ইংরেজি কি–তুমি শুধুই উচ্চারণ!স্বরে, অভ্যাস জয় করে, অর্জনের উপাসনা। ইংরেজী মুখ গুলো চিনি সৌভাগ্যের প্রস্তুতি করতে। কথার ঢংগে বস করি ইংলিশ তাড়নায় ঝলমলে উচ্চারণের ভেতরেও। মিলি বড়ো ছোটো লম্বা আকৃতির ছন্দে চেহারার চাহনী।

“কষ্টের শোকর ভরা দিনের সুখ ছাওনির তরণ বায়”—এই লাইনটি যেন অনেক পরিশ্রমের আরেক নাম। দূরদেশের একলা শোকর-তে প্রতিদিনের কাজের ঘূর্ণিতে হারিয়ে গিয়ে আবার নতুন ভোরে পুনরুদ্ধার করণ।

এই দূরত্বই যেন স্মৃতি বাঁধে —আর বাঁধন সম্পর্কের কাব্যচিত্র আঁকে, ভালোবাসা এবং শ্রম একসাথে মিশে থাকে। অচেনা আলোয় আলোক জ্বলা-ম্লানও, জেগে থাকে অদম্য বেঁচে থাকার ইচ্ছা।

“খাই দাই কান্না ভরে দেখি না সুখেরই কাজের মিল”—এখানে কণ্ঠেতে গভীর অভিমান, আবার সুরে রয়েছে নিয়তির প্রতি আত্মসমর্পণ। এখনই এক ভক্তি ক্রিয়া আসন যোগে, প্রভু ও জীবিকা একই মঞ্চে এসে মিশে যায়।

তাড়না গড়া দূরত্বের ভাষায় যতই বারণ, ততই আকার চিন্তের আহ্বান ঘনিয়ে আসে—ঠিক এইখানেই শিরোনামের “দূরত্বের গল্প টানে” অর্থ পায়।

শেষ স্তবকে কবিতায় বলা আছে, পুনর্জাগরণ হরণ বিপরীত সময়ে বিশ্বাসে গড়া পরিশ্রমের জয়গান। বার্তা টি স্পষ্ট—সৌভাগ্য ছুয় না হঠাৎ। তাকে গড়তে হয়, একাগ্রতায়, এবং অবশই ভিন্ন-দেহের অন্তর আগুনে।

কাজের তাড়নায় হারিয়ে যেতে চাই—হারিয়েছি সময়ের স্রোতে

জীবনের সব হারানোই শেষ নয়; কিছু হারানোই আমাদের নতুন করে মানুষে মানুষ করে তোলে। তাই হারিয়ে যাওয়াটা শেষ নয়—এটি চলমান অন্তর্গত সুর চলিকা।

যেমন তুমি হারিয়ে যাবে সময়ের স্রোতে, তেমন আবার ফিরে আস শব্দের ঘ্রানে। চরম আন্দোলিত স্বীকারোক্তিটি কোনো হাহাকার নয়, বরং এক মানবিক উদ্‌ঘাটন। সময় কেড়ে দেখেছে আমার, কিন্তু পরিশ্রম পরম কারা ফিরিয়ে দেখিয়েছে নিজস্ব শক্তি। আমার শক্তিই আমার মন্ত্র জীবিকার, আমার মন্ত্রী। হারি—তবে গজর জনম পুনর্জন্ম একাধারে।

সময়ের স্রোত বেয়ে প্রত্যাহে বাঁচার কথা মালা, যেন ছেয়ে যায় অনুচ্চারিত বাক্য রূপে। আসল তর্জমা দেখি ধুলোয়ে, ঘামে এবং পুনর্জাগরণের প্রতিশ্রুতি-টা মাইল ফলক হয়–অনিশ্চতায়। প্রতিশ্রুতি-দান ফুরাবে না মোর অন্তিম নির্দেশনা মালিকে। তারচেয়ে, আদেশে করেন যাহা মোর মালিক তাজে নতুন সুরে কাজ করি ভজে। সেই সুরেই বেঁচে থাকি রাত দিন মাঠের রোদে, কিংবা শহর তলীর নীরবতায়।

অদৃশ্য সময় ঘন্টা ও নদী বেগ বয়ে চলে প্রত্যেক দিনের নদী ঘামে, যা সাঁতড়েও কূল পাই না। চপচপ গন্ধ ঘাম, এসে গায়ে লাগে, তো মধ্যেও খুঁজে পাই বেঁচে থাকার ছন্দ। আদেশ করণ শেষ না হওয়ার পূর্বে, ঘন্টা বাজাই না ছুটির ঘন্টা।

সময়ের কাটা টিক টিক করে কেটে যায় পার ধনী, তব মুর মূর্তেও অস্তিত্ব রূপে নতুন রূপ। আরেক যাত্রা পাই ওঠানের সেই হারিয়ে যাওয়াতে।

কার কাছে আর যাবো, গড়ি পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি

‘পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রস্তুতি’ অথবা ‘পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি’ এই একই অর্থ শেখার ভাব সম্প্রসারণে —প্রবাদ বাক্য দুটির ভাব মধ্যে আমার পাতা পৃষ্ঠে বুঝাতে চাই যে: কঠিন পরিশ্রম ছাড়া সাফল্য লাভ করা যায় না। সৌভাগ্য এবং সাফল্যের মূল ভিত্তি হলো প্রসূতি জনম অর্থাৎ আমাদের নিজেদের কর্মের মাধ্যমেই তৈরি হয় সফলতার ভিত্তিস্তর।

“কার কাছে যাবো?” প্রশ্নউত্তরে পরিশ্রমই একমাত্র আশ্রয়।
যে দ্বার বন্ধ, সে খোলে ঘামের স্পর্শে;
গড়ে তোলার দেহকে ভুল গানা গাওয়ার, ফিরে আসার গড় সৃষ্টি করে না।
কাছে আসি পরায়ন কর্তব্যে। সাফল্য কারও দান দয়া নয়—ঘামের ঝড়ানো নির্মিত স্বাক্ষর। প্রকৃত প্রার্থনা মর্মে আসল শিক্ষাই বুঝে—নিজেই পথ গড়তে ভক্তি।

সফলতার চাবিকাঠি—আপন হাতের মুঠে।
প্রশ্ন উত্তরের কলম ঘুড়ানোর লেখায় আর কতটা কলম ঘুড়ানোর সম্পর্কের আংগুল ব্যথা? কিন্তু অন্তর থেকে উত্তর আসে “আরেকটু।”
আরেকটা অধ্যাদেশে লুকিয়ে আছে সফলতার মূল।
অন্যের সাহায্য নয়, সময়ের পানের তৃষ্ণা ও নয়।
ধৈর্য ও একাগ্রতায় চাবিটি কাঠির রিং দোলে এবং দরজার রিঙে করা নাড়ে এক মুঠোম চাবি নারী।

যখন প্রশ্নের জায়গায় আর প্রশ্ন নেই—উত্তর করে বাসা, এক পথ ধরে:
কার কাছে আর যাবো ?—আমি তো নিজেই হয়ে গেছি নিজের ভরসা।

ফুটনোট-কাব্যচিত্র: দূরত্বের ভাষায় গড়া সম্পর্ক

আমার কাব্য চিত্র-পাতায়—ব্যবহৃত বিশেষ কোনো শব্দের ব্যাখ্যা বলি লাইনে।
“কাজ তো আমার জুরি না পরী
কর্ম তবের বসেই বসে প্রাণ দোলারই মিষ্টান্ন
মিষ্ঠার দোলা ভোগে শোকর গজিত আমি
তব প্রাণ মোর রয় ফোনেরই বাজি,
বাজি তরের চাহনি মুখ খানা মোর
ফির বার বার দেশ অন্তরে।
ভুমি তুমি চাহনিকে কাঁদাও কেন বারি বারি
সুখেরই ডানোনে পাখি আসছি আমি
এইতো এখোনি।”


০১. জুরি না পরী —
‘জুরি’ অর্থ মেটানোর পৃপ্ততা–মানে অলৌকিক সৌন্দর্যের ‘পরী’ কে প্রতীক হিসাবে পাওয়া। বাস্তব শ্রমের স্বচ্ছ প্রতিচ্ছবিতে ‘পরী’ হয়ে যায় ‘জুরি’…


০২. প্রাণ দোলারই মিষ্টান্ন —
দোলন এমনই দোলন যেন দোলারই মিষ্টান্ন ভোগ–যাহাতে ক্লান্তির ভেতরেও আনন্দের স্বাদ পাওয়া যায়।


০৩. শোকর গজিত আমি —
‘শোকর’ মানে কৃতজ্ঞতা, আরবি অর্থ মূল। কৃতজ্ঞতার বীজ গজিয়েছে।


০৪. ফোনেরই বাজি —
দূর সম্পর্কের যুগে ফোনই সেতু প্রাণের সাড়া ও ভালোবাসার প্রতিধ্বনি–দৌড়ে এসে ফোনের উত্তর রাখি।


০৫. দেশ অন্তরে —
‘দেশ’—কেবল জায়গাকৃত ভূগোল নয়,বেঁচে থাকা অন্তর্গত মাটি চেতনা বারবার, ফিরে যায়।


০৬. ভূমি তুমি চাহনিকে কাঁদাও কেন বারি বারি —
দেশ ও ভূমিকে মানবীক রূপে দেখার চোখে জল আনে এবং প্রশ্নবোধ জানতে চায়।


০৭.সুখেরই ডানোনে পাখি —
সুখ-পাখি একটি প্রত্যাবর্তনের প্রতীক, বিশ্বাস করিবো—স্বপ্নের পাখি একদিন ডানা মেলবেই ঘরে ফেরার পথে।

Leave a Comment